কী-লগার সম্পর্কে আপনাদের আইডিয়া আছে কিনা জানিনা। হ্যাকারেরা কী-লগার ব্যবহার করে আপনার কম্পিউটারের প্রত্যেকটি কীস্ট্রোক সম্পর্কে জানতে পারে। মানে আপনি কম্পিউটারে কী লিখলেন, কী পাসওয়ার্ড দিলেন, কী কী কমান্ড টাইপ করলেন সবকিছু। সাধারনত মেইল, কীজেন, ক্র্যা-ক ইত্যাদির মাধ্যমে কী-লগার কম্পিউটারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। তারপর সেটা ব্যবহারকারীর অজান্তেই ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে এবং আপনার যাবতীয় কী-স্ট্রোক এবং স্ক্রিনশট হ্যাকারকে মেইলে সরবরাহ করে থাকে।
কারও কম্পিউটারে কী-লগার ইনস্টল করা থাকলে সেটা খুব সহজেই বুঝা যায় না। কী-লগার থেকে বাঁচতে কম্পিউটারে সব সময় ভালো মানের ইন্টারনেট সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। যে কারও পাঠানো মেইল ভেরিফাই না করে ওপেন করবেন না। তাছাড়া বন্ধু, শত্রু কিংবা আইটি স্পেশালিস্ট বয়ফ্রেন্ড কিংবা গার্লফ্রেন্ড এর মেইলগুলোও চেক করে তারপর ওপেন করুন যদি সেখানে কোন এটাচমেন্ট থেকে থাকে। কারন ফেসবুক আইডি হ্যাক করার এর চেয়ে সহজ পদ্ধতি আর নেই।


নবীনতর পূর্বতন